• This is default featured slide 1 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 2 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 3 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 4 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

  • This is default featured slide 5 title

    Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.

The difference between 'then' and 'than'....

Then = তখন/ তারপর/ অতঃপর/ তৎকালীন 
যেমন:-
1. We will meet him first, then have a meal. = আমরা প্রথমে তার সাথে দেখা করব, তারপর খাব।
2. I was walking alone. Then I saw a snake. = আমি একাই হাঁটছিলাম। তখন একটি সাপ দেখলাম।
3. Bangladesh fought for freedom against Pakistan. The then Pakistani government was inhuman, merciless. = বাংলাদেশ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছিল। তৎকালীন পাকিস্তানি সরকার ছিল অমানবিক, নির্দয়।



Than = চেয়ে/ চাইতে/ থেকে/ অপেক্ষা/ তুলনায়
যেমন:-
1. Jamal is taller than Kamal. = জামাল কামালের চেয়ে লম্বা।
2. It was no other than my old friend Mithu. = এটা আমার পুরনো বন্ধু মিঠু ছাড়া কেউ নয়।
3. What he has done is nothing else than foolishness. = সে যা করেছে সেটা বোকামি ছাড়া কিছু নয়।
4. No sooner had the teacher entered the class than the students stood up. = শিক্ষক ক্লাসে ঢুকতে না ঢুকতেই ছাত্রছাত্রীরা উঠে দাঁড়ালো।

"Then" "Than"-এর পার্থক্যের দিকে খেয়াল রাখুন...

ওয়াদুদ খান
সদরপুর, ফরিদপুর
২১ অক্টোবর, ২০১৭
Share:

The Season I Like Most (An Essay for the Students)

There are six seasons in Bangladesh. I like all the seasons but I like rainy season most. The rainy season is the second season of them. The Bengali months –“Ashar” and “Shraban” are called the rainy season.

Rainy season is my favorite season .
The Rainy season comes to us with many pleasant things and beautiful scenes and sounds. So I like this season for many reasons.

Scenes of The Rainy Season

It is a blessing for our country. The whole Bangladesh floats in joy at the advent of this season.

The rainy season is caused by monsoon. The south west monsoon that blows from the Bay of Bengal over Bangladesh brings much vapour. It causes heavy rainfall. As a result, the rainy season begins in Bangladesh.

People welcome the rainy season heartily. The season brings heavy rainfall. The sky becomes cloudy. Sometimes we do not see the sun for days together. Sometimes it rains cats and dogs.

Rivers, canals and ponds are filled with water. They overflow their banks. Fields go under water.

The season cools and refreshes all. It also purifies the atmosphere. A journey by boat is very interesting in this season. The roads become muddy and slippery. The rain washes our dirt. It makes our country ever green. It is also a season of fruits. Mango, black-berry, jack fruit lichies have buds on them.

Bangladesh is an agricultural country. Most of the crops depends on the rain water. Current of rain water makes our soil fertile. Men can easily go from one place to another by boat.

In the rainy season the roads become muddy and slippery. The poor and the day labourer suffer much. They cannot go out of doors for work. Cattle have to suffer much. Various diseases like cholera, typhoid, and dysentery break out. Sometimes there are floods and it washes away our crops and houses.

The rainy season is very useful to us. Bangladesh is mainly an agricultural country. Our agriculture depends on this season. Green leaves grow in trees. The cultivation of our country makes the paddy fields ready. Jute plants grow rapidly.
Our imagination becomes active by the rhythm and music of rain. Poets charmed by the beauty of the season have composed many poems.

It is a blessing to the economy of our country and the prosperity of our people. It helps the nature to gain a new life. The rainy season is the most important and useful season in our country.  It is the best of all the season in Bangladesh. We always welcome this season and enjoy its beauty.

Wadud Khan
Lecturer, English
Sadarpur Govt College, Faridpur 
01785-562080
Share:

DRUG ADDICTION (nothing but a curse)

When a person finds pleasure in taking drugs, we call it drug addiction. An addicted person finds pleasure only for a very short time but it badly affects his body and mind. Gradually s/he feels drowsy, lose appetite and become weak. Drugs also damage the brain and all internal function of the body. Obviously, drug addiction is now a global problem. This social cancer has spread its poisonous claws all over the world. Frustration is one of the causes of drug addiction. Unemployment problem, political cataclysm, lack of family ties, lack of love, affection etc give rise to frustration. Again drug addiction gives rise to social crimes. When the addicted cannot afford to buy drugs, they commit many kinds of social crimes like hijacking, looting, plundering, kidnapping, killing, robbery etc. However, this curse should not be allowed to go unchecked. We must get rid of this social cancer at any cost. 

Important Word Meaning: 

drug (n) - মাদক 
addicted (adj) - আসক্ত
drowsy (adj) - তন্দ্রাচ্ছন্ন  
lose appetite - ক্ষুধামন্দা 
frustration (n) - হতাশা 
addiction (n) - আসক্তি 
political cataclysm - রাজনৈতিক সহিংসতা 
lack of family ties - পারিবারিক বন্ধনের অভাব 
hijacking (n) - ছিনতাই 
plundering (n) - লুণ্ঠন 
killing (n) - খুন 
kidnapping (n) - অপহরণ  
robbery (n) - ডাকাতি 


Addiction

অনুবাদ:

যখন একজন ব্যক্তি মাদক গ্রহণ করার মধ্যে আনন্দ খুঁজে পায়,তখন এটাকে মাদকাসক্তি বলা হয়। একজন আসক্ত ব্যক্তি মাত্র অল্প কিছু সময়ের জন্য আনন্দ অনুভব করে, কিন্তু এটা তার শরীর ও মনকে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ধীরে ধীরে সে তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে, ক্ষুধামন্দা বোধ করে এবং দুর্বল হয়ে পড়ে। মাদক মস্তিষ্ক ও শরীরের অভ্যন্ত্রীণ কার্যক্রমকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। স্পষ্টতই মাদকাসক্তি এখন একটি বৈশ্বিক সমস্যা। এই সামাজিক ক্যান্সার সারা বিশ্বে তার বিষাক্ত নখর বসিয়েছে। আসক্তির অন্যতম কারণ হতাশা। বেকার সমস্যা, রাজনৈতিক সহিংসতা, পারিবারিক বন্ধনের অভাব, ভালোবাসা ও স্নেহের অভাব ইত্যাদি হতাশা তৈরি করে। আবার মাদকাসক্তি সামাজিক অপরাধ বাড়িয়ে দেয়। যখন আসক্ত ব্যক্তি মাদক কিনতে না পারে, তখন তারা বিভিন্ন ধরণের সামাজিক অপরাধ ঘটায়; যেমন- ছিনতাই, লুটপাট, খুন, অপহরণ, ডাকাতি ইত্যাদি। যাহোক, এই অভিশাপ অবাধে চলতে দেওয়া যায় না। যেভাবেই হোক এই সামাজিক ক্যান্সার থেকে আমাদের মুক্ত হতে হবে।


Wadud Khan 
Lecturer, English 
Sadarpur Govt College, Faridpur  
08 September, 017
Share:

যে কারণে রোহিঙ্গারা 'মানুষ' নয়!

সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত তাঁর 'মানুষ জাতি' কবিতার শুরুতে বলেছেন,

জগৎ জুড়িয়া এক জাতি আছে
সে জাতির নাম মানুষ জাতি;
এক পৃথিবীর স্তন্যে লালিত
একই রবি শশী মোদের সাথী।

এই একই কবিতার আরেক জায়গায় তিঁনি বলেছেন,

দোসর খুঁজি ও বাসর বাঁধি গো,
জলে ডুবি, বাঁচি পাইলে ডাঙা,
কালো আর ধলো বাহিরে কেবল
ভিতরে সবারই সমান রাঙা।

এই সভ্য দুনিয়ায়, যদিও অসভ্যতারই সয়লাভ চারপাশে, মানুষের সবচেয়ে বড়ো পরিচয় সে মানুষ। পৃথিবীর কোনো এক প্রান্তে একজন মানুষও যদি তাঁর মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত হয়, তবে সকল দেশের সকল মানুষ তাঁর পাশে দাঁড়াবে। এটাই প্রত্যাশিত। আমেরিকার টুইন টাওয়ারে  যখন হামলা হয়, তখন সারা পৃথিবীতে নিন্দার ঝড় বয়ে গেছে। কারণ, তাঁরা মানুষ ছিল।

নির্যাতিত, নিপীড়িত রোহিঙ্গা

ফ্রান্স যখন আক্রান্ত হয়, তখনো বিশ্বব্যাপী নিন্দার ঝড় ওঠে। কারণ, তাঁরা মানুষ। বাংলাদেশের রামুতে যখন বৌদ্ধ মন্দিরে আক্রমণ হয়, তখনো জেগে উঠেছিল দেশ বিদেশের সকল সুশীল। কারণ, বৌদ্ধরাও তো মানুষ। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে যখন হিন্দু মন্দির ভাঙচুর করা হয়, তখনো ফুঁসে উঠেছিল সকল সুশীল। কারণ, হিন্দুরাও তো মানুষ। সাঁওতাল, গারো, চাকমা, মনিপুরী- সবাই মানুষ। সবার রক্তই লাল। তাই যখন কোনো মানুষ আক্রান্ত হয়, সে সহানুভূতি পায়। মানুষের পাশে দাঁড়ায় অন্যসব মানুষ।

কবিরা কবিতায় মানুষের কথা বলে। শিল্পী তাঁর গানে মানুষের পক্ষে দাঁড়ায়-

মানুষ মানুষের জন্য
জীবন জীবনের জন্য
একটু সহানুভূতি কি
মানুষ পেতে পারে না?
ও বন্ধু ...
-----------------------------
-----------------------------
মানুষ যদি সে না হয় মানুষ
দানব কখনো হয় না মানুষ
যদি দানব কখনো বা হয় মানুষ
লজ্জা কি তুমি পাবে না?
ও বন্ধু ...

কিন্তু রোহিঙ্গারা? 
তাঁরা কি মানুষ? 
তাঁদের শরীরের রক্ত কি লাল?

মিয়ানমারের শান্তিতে নোবেলবিজয়ী বর্তমান শাসক অং সান সু-চি (অবশ্য বিজ্ঞজনরা তাঁর নতুন নামকরণ করেছেন খুন চান সু-চি ) রোহিঙ্গাদের উপর বর্বরোচিত হামলার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। এমন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস বিশ্ব কি এর আগে কখনো দেখেছে? একটি সংখ্যালঘু গোষ্ঠীকে নির্মূল করতে বৌদ্ধভিক্ষুদের সাথে নিয়ে বার্মিজ আর্মিরা রোহিঙ্গাদের ধাওয়া করেছে বছরের পর বছর। নারীদের করছে ধর্ষণ, পুরুষদের করছে কতল। এমনকি শিশুদেরও নির্বিচারে হত্যা করছে বার্মিজ হায়েনারা।

মুসলিম হওয়াই রোহিঙ্গাদের আজন্ম পাপ

যাঁরা জীবন বাঁচাতে নাফ নদী পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে আসতে চেয়েছিল, তাঁদের অনেকেরই সলীল সমাধি হয়েছে। এই যে এত নির্যাতন, নিপীড়ন, হত্যা, ধর্ষণ চলছে তবুও বিশ্ব বিবেক জাগছে না। বরং পত্রিকার পাতা উল্টালে দেখতে পাই, ভারতের নরেন্দ্র মোদী, চীনের হু জিনতাও, রাশিয়ার ভ্লাদিমির পুতিন, আমেরিকার ডোনাল্ড ট্রাম্প, ইংল্যান্ডের তেরেসা মে- সব  রথী মহারথী প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে মিয়ানমারের সংখ্যালঘু নিধন সমর্থন দিচ্ছে।

তাহলে বুঝা গেল রোহিঙ্গারা মানুষ নয়।
ওরা পোকামাকড়।
ওদের মারতে কোনো অসুবিধে নেই।
ওদের হত্যা করাটা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ নয়।

কিন্তু, রোহিঙ্গারা মানুষ নয় কেন?
কেন?
কেন?
কারণ, ওরা মুসলিম।

আর ঠিক একই কারণে ফিলিস্তিনে, ইরাকে, সিরিয়ায়, লিবিয়ায়, আফগানিস্তানে, বসনিয়ায়, চেচনিয়ায় যখন মুসলিমরা নির্যাতিত, নিপীড়িত হচ্ছে- তখনো বিশ্বব্যাপী কোনো প্রতিক্রিয়া দেখি না। খবরের পাতার ভেতরের দিকে ছোট্ট করে এর শিরোনাম হয়।

ওয়াদুদ খান
সদরপুর, ফরিদপুর
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭


Share:

নির্যাতিত, নিপীড়িত, অসহায় রোহিঙ্গা মুসলিম


রোহিঙ্গা আদিবাসী জনগোষ্ঠী পশ্চিম মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের একটি উলেখযোগ্য নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠী। এরা ইসলাম ধর্মে দীক্ষিত। রোহিঙ্গাদের আলাদা ভাষা থাকলেও তা অলিখিত। চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার কাছাকাছি তাঁদের ভাষা। মায়ানমারের আকিয়াব, রেথেডাং, বুথিডাং, মংডু, কিয়কতাও, মামব্রা, পাত্তরকিল্লা, কাইউকপাইউ, পুন্যাগুন ও পাউকতাউ এলাকায় এদের নিরঙ্কুশ বাস। এছাড়া মিনবিয়া, মাইবন ও আন এলাকায় মিশ্রভাবে তাঁরা বসবাস করে থাকে। ২০১২ সালের তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ৮,০০,০০০ রোহিঙ্গা মায়ানমারে বসবাস করে। মায়ানমার ছাড়াও ৫ লক্ষের অধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে এবং প্রায় ৫ লাখ সৌদিআরবে বাস করে বলে ধারনা করা হয়। বিভিন্ন সময় তাঁরা মায়ানমার সরকারের নির্যাতনের কারণে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হয়। জাতিসংঘের তথ্যমতে, রোহিঙ্গারা বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে নির্যাতিত ও রাষ্ট্রবিহীন জনগোষ্ঠী।

রোহিঙ্গারা মূলত একটি স্বতন্ত্র মুসলিম জনগোষ্ঠী। তারা মুসলিম ব্যবসায়ী হিসেবে প্রায় এক হাজার বছর আগে মায়ানমারে বসবাস শুরু করে।

অষ্টম শতাব্দীতে আরবদের আগমনের মধ্য দিয়ে আরাকানে মুসলমানদের বসবাস শুরু হয়। আরব বংশোদ্ভূত এই জনগোষ্ঠী মায়্যু সীমান্তবর্তী অঞ্চলের (বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের নিকট) চেয়ে মধ্য আরাকানের নিকটবর্তী ম্রক-ইউ এবং কাইয়্যুকতাও শহরতলীতেই বসবাস করতে পছন্দ করতো। এই অঞ্চলের বসবাসরত মুসলিম জনপদই পরবর্তীকালে রোহিঙ্গা নামে পরিচিতি লাভ করে।

তাহলে, এটা স্পষ্ট যে, রোহিঙ্গারা মায়ানমারে হাওয়া থেকে কিংবা পানিতে ভেসে আসেনি। শতাব্দীর পর শতাব্দী তাঁরা মায়ানমারে বসবাসরত। একটি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীকে তাঁদের সকল মানবাধিকার বঞ্চিত করে জোরপূর্বক জন্মভূমি থেকে বিতাড়িত করা হচ্ছে। বিশ্ববিবেক এখানে নিরব, নিস্তব্দ। 

নিরীহ, নিরস্ত্র রোহিঙ্গা জনতা
 

রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে বলা হয় "বিশ্বের সবচেয়ে কম প্রত্যাশিত জনপদ" এবং "বিশ্বের অন্যতম নিগৃহীত সংখ্যালঘু"। ১৯৮২ সালের নাগরিকত্ব আইনের ফলে তারা নাগরিকত্ব থেকে বঞ্চিত হন। তারা সরকারি অনুমতি ছাড়া ভ্রমণ করতে পারে না, জমির মালিক হতে পারে না এবং দুইটির বেশি সন্তান না নেওয়ার অঙ্গীকারনামায় স্বাক্ষর করতে বাধ্য হয়।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের অনুসারে, ১৯৭৮ সাল থেকে মায়ানমারের মুসলিম রোহিঙ্গারা মানবাধিকার লংঘনের শিকার হচ্ছে এবং তারা প্রতিবেশী বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হচ্ছে। ফলে- ২০০৫ সালে, জাতিসংঘ শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনার রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশ থেকে ফিরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ গ্রহণ করে, কিন্তু রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে বিভিন্ন ধরণের মানবাধিকার লংঘনের অভিযোগে এই উদ্যোগ ভেস্তে যায়। অানান কমিশন, শান্তিতে নোবেলজয়ী ও গণতন্ত্রেরর মানসকন্যা অং সান সুচি ২৪ অাগস্ট ২০১৬ গঠন করেন রোহিঙ্গা বিষয়ক 'রাখাইন উপদেষ্টা কমিশন' নামের ৯ সদস্যবিশিষ্ট একটি অান্তর্জাতিক কমিশন।

রোহিঙ্গাদের চলাচলের স্বাধীনতা ব্যপকভাবে নিয়ন্ত্রিত এবং তাদের অধিকাংশের মায়ানমারের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে। তাদের উপর বিভিন্ন রকম অন্যায় ও অবৈধ কর (ট্যাক্স) চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের জমি জবর-দখল করা, জোর-পূর্বক উচ্ছেদ করা, ঘর-বাড়ি ধ্বংস করা এবং বিবাহের উপর অর্থনৈতিক অবরোধ চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে। যদিও উত্তর রাখাইন রাজ্যে গত দশকে বাধ্যতামূলক শ্রমিকের কাজ করা কমেছে তারপরও রোহিঙ্গাদের রাস্তার কাজে ও সেনা ক্যাম্পে বাধ্যতামূলক শ্রমিকের কাজ করতে হচ্ছে।

মায়ানমারের সামরিক জান্তা থেকে শুরু করে বর্তমানের তথাকথিত নোবেল বিজয়ী অং সান সুচি পর্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে রোহিঙ্গাদের তাড়িয়ে দেবার ব্যবস্থা করেছে। রাষ্ট্রীয়ভাবে এমন সন্ত্রাস বিশ্ব এর আগে কখনো দেখেনি। নিরীহ নারী ও শিশু সবচেয়ে বেশি নির্যাতনের শিকার। মৃত্যু ওখানে সহজ ও নিয়মিত। বেঁচে থাকা বড্ড কঠিন ও বিস্ময়কর। 'পান থেকে চুন' খসলেই রোহিঙ্গাদের উপর নেমে আসে নির্যাতনের সাইক্লোন। বাড়িঘর ভেঙে করা হয় চুরমার। গ্রামের পর গ্রাম করে ফেলা হয় জনশূন্য।

১৯৭৮ সালে মায়ানমার সেনাবাহিনীর 'নাগামান' ('ড্রাগন রাজা') অভিযানের ফলে প্রায় দুই লক্ষ (২০০,০০০) রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। সরকারিভাবে এই অভিযান ছিল প্রত্যেক নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং যে সব বিদেশী অবৈধভাবে মায়ানমারে বসবাস করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। এই সেনা অভিযান সরাসরি বেসামরিক রোহিঙ্গাদের বিরুদ্ধে চলছিল এবং ফলে ব্যাপক হত্যা, ধর্ষণ ও মসজিদ ধ্বংসের ঘটনা ঘটে।

১৯৯১-৯২ সালে একটি নতুন দাঙ্গায় প্রায় আড়াই লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে চলে আসে। তারা জানায় রোহিঙ্গাদের বার্মায় বাধ্যতামূলক শ্রম প্রদান করতে হয়। এছাড়া হত্যা, নির্যাতন ও ধর্ষণের স্বীকার হতে হয়। রোহিঙ্গাদের কোনো প্রকার পারিশ্রমিক ছাড়াই কাজ করতে হতো।

আমাদের দেশের কিছু জ্ঞানপাপী, তথাকথিত মানবতাবাদী রোহিঙ্গাদের সন্ত্রাসীগোষ্ঠী হিসেবে প্রমাণ করতে ব্যস্ত। যেহেতু রোহিঙ্গারা মুসলিম (মুসলিম মানেই নাস্তিকদের দৃষ্টিতে জিহাদি, জঙ্গী, সন্ত্রাসী), সেহেতু ওঁদের রক্তপানে বৌদ্ধদের বাধা নেই। একটি গোষ্ঠীর কিছু লোক বিপথগামী হলেও, সেই গোষ্ঠীর সকলকে কচু কাটা করার অধিকার কি কারও বা কোনো গোষ্ঠীর আছে?

বাংলাদেশ সরকারের উচিত জাতিসংঘের মাধ্যমে (অন্যান্য শক্তিশালী দেশসমূহের সহায়তায়, বিশেষকরে ইসলামি দেশগুলো)  মায়ানমারের উপর অব্যাহত চাপ তৈরি করা। রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে মায়ানমারকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। সোজা আঙুলে ঘি না উঠলে , বাংলাদেশকে আঙুল বাঁকা করতে হবে (মায়নমারকে কড়া হুঁশিয়ারি দিতে হবে)। 

বাংলাদেশ এমনিতেই নিজস্ব জনসংখ্যার ভারে ভারাক্রান্ত। সেখানে কয়েক দশক ধরে কয়েক লক্ষ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে, যা বাংলাদেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য হুমকিস্বরূপ। রোহিঙ্গারা জলে ভেসে আসা কচুরিপানা নয়, তাঁরা মায়ানমারের জন্মসূত্রে নাগরিক (যদিও মায়ানমার সরকার তাঁদের নাগরিক হিসেবে স্বীকৃতি দেয় না)। এখনই সময়- মায়নমারকে রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নিতে বাধ্য করা। রোহিঙ্গাদের মায়ানমারের মূল স্রোতে মিশতে দিতে হবে। তাঁদের অধিকার ফিরিয়ে দিতে হবে। নিজস্ব ধর্ম ও সংস্কৃতি পালনের সুযোগ দিতে হবে। শান্তিতে নোবেলপ্রাপ্ত সুচিকে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাধ্য করতে হবে।   

লেখা ও গবেষণা - ওয়াদুদ খান
কবি ও কথাশিল্পী 
৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

তথ্যসূত্র
উইকিপিডিয়া ও অন্যান্য অনলাইন জার্নাল


Share:

ধর্ষণ (ধর্ষকের জামিন আছে, দর্শকের নেই)

ভুল করে চোখ যদি পড়ে যায় খবরে
মন বলে যাই চলে আন্ধার কবরে।
এ-কি হাল হয়ে গেল আমাদের দেশটার?
মেয়েদের লুটে খায় ড্রাইভার, হেল্পার।
ক্ষমতায় নারী তবুও নারীরাই অসহায়
ধর্ষণ বাড়ছেই যত দিন-রাত যায়।
ফেসবুকে হাহাকার তাতে ওরা দমে না
শাহবাগে জমলেও ওরা তবুও থামে না।


ধর্ষিতা 

দেশ এখন দুইভাগ, একভাগে ধর্ষক।
বাকি যারা নিরীহ, তারা সবে দর্শক।
শিশু কি-বা বুড়ো হোক নারী যদি জুটে যায়
বাসে কি-বা মাইক্রোতে ওরা মজা লুটে খায়।
ধর্ষক হাওয়া খায় জেলে কি-বা জামিনে
জনতারে মারে প্যাচ এদেশের আইনে।

এই দ্যাশ, আজ শ্যাষ 

কোথা গেলে আলো পাই? 
মন্দের গন্ধে ভরে গেছে চারপাশ, 
কোথা গেলে ভালো পাই? 


ওয়াদুদ খান

সদরপুর, ফরিদপুর

Share:

No More Absorption in Edu Cadre

Nationalization of the non-government primary or secondary or higher secondary institutions is a continuous development project of the present Awami League led government. It deserves appreciation from all walks of life. We, the officers of general education cadre, are not against this ongoing process.

Rather, we welcome the government for taking necessary steps to nationalize some institutions. More than three hundreds non-government colleges would be nationalized within the shortest possible time.


Source: News BD (02/07/2017)
                                            
It is ok. There is absolutely nothing wrong. We would feel happier if all the educational institutions were nationalized.

But we who belong to BCS education cadre have only one objection. Government should not allow any more absorption in education cadre.

Nationalization of the teachers and absorption of them in cadre service are two different issues. A BCS cadre officer had to go a long way and suffer a lot for facing the Public Service Comission (PSC). S/he had to pass many sleepless nights to overcome preliminary test, written exams, viva-voce and finally medical test and police investigation. In some cases, s/he had to sit for the BCS exam several times. After winning the stiff battle, s/he becomes a cadre officer.

On the contrary, a non-government college teacher is appointed just by passing facing a test taken by Non-government Teachers Rregistration and Certification Authority (NTRCA). It is known to all that some teachers donate more than one million taka for their recruitments. Local political leaders and the managing committee also try to influence their recruitment process.

Why and how can a cadre officer and a nationalized teacher be given equal opportunity whereas they are appointed through two different ways?

Last but not the least, nobody should any longer be allowed to become a cadre officer without sitting for BCS exam.

Written by
Lecturer, English
Sadarpur Govt College, Faridpur
Share:

Water-logging

Water-logging has become a very common affair in our country particularly in the rainy season. Dhaka, the capital of Bangladesh, and Chittagong, the port city, are the worst victims of water-logging. If it rains in torrent for around two to three hours, water-logging is a must in the major cities. Unplanned urbanization, poor drainage system, huge wastes of mills and factories are mainly responsible for water-logging. Transportation becomes rare to move from one place to anotherThe city dwellers are to face untold sufferings. The students, office goers, the commuters become compelled to wade through the filthy water. It kills their valuable times. The city people are also attacked by the various diseases caused by water-logging. General people will have to leave the major cities unless the concerned authorities find any solution to this fatal problem.



Water-logging

সরল বঙ্গানুবাদ

বিশেষকরে বর্ষাকালে আমাদের দেশে জলাবদ্ধতা একটি সাধারণ বিষয়। রাজধানী ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রাম সবচেয়ে মারাত্মক জলাবদ্ধতার শিকার। দুই থেকে তিন ঘন্টা বৃষ্টি হলে, বড়ো বড়ো শহরগুলিতে জলাবদ্ধতা অবশ্যম্ভাবী। অপরিকল্পিত নগরায়ন, পানি নিষ্কাশনের বেহাল অবস্থা, কল কারখানার আবর্জনা মূলত জলাবদ্ধতার জন্য দায়ী। নগরবাসীকে অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হয়। এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়ার মতো যানবাহন দুর্লভ হয়ে পড়ে। ছাত্র, পেশাজীবী, যারা বাসে যাতায়াত করেন, তাদেরকে নোংরা পানির ভেতর দিয়ে যাতায়াত করতে হয়। মূল্যবান সময় নষ্ট হয়। জলাবদ্ধতার কারণে সৃষ্ট নানা রোগে নগরবাসী আক্রান্ত হয়। সাধারণ মানুষ বড়ো বড়ো শহর ছাড়তে বাধ্য হবে যদি কর্তৃপক্ষ এই সমস্যার সমাধাণ খুঁজে না পান। 

সদরপুর, ফরিদপুর


Share:

কুরবানি (= ত্যাগ) (= Sacrifice)

ধনাঢ্য মুসলিমদের উপর আল্লাহ তা'আলা কুরবানিকে ওয়াজিব করে দিয়েছেন (ওলামায়ে কেরামের এমনটাই অভিমত)। কুরবানি মানেই হচ্ছে ত্যাগ। বাংলায় প্রচলিত, "ভোগে সুখ নাই, ত্যাগেই প্রকৃত সুখ।" এখন, প্রশ্ন জাগতে পারে, "কুবানিতে কী ত্যাগ করছেন ধনাঢ্য মুসলিম? কুরবানি তো ভোগেরই আরেক নাম!"

সত্যি বলতে কি, বর্তমানে ইসলামের প্রকৃত চর্চা নেই বলে, কুরবানিকে আর ত্যাগ বলে মনে হয় না কারও। বরং লোক দেখানো এক অসুস্থ প্রতিযোগিতা বলে দৃশ্যমান হয়। সেলফিস্টিক হাতে নিয়ে গরুর গলা ধরে যখন কোনো মুসলিম তরুণ কিংবা তরুণী ফেসবুকে পিকচার আপলোড দেয়, তখন কুরবানির মর্মবাণীকে যেন উপহাসই করা হয়।

কিছু লোক নিজেদেরকে আরও ধনবান প্রমাণের আশায় উচ্চমূল্যে গরু কিনে কৌশলে জাহির করার ধান্দায় থাকে। কুরবানির হাটে কিংবা ঈদের মাঠে এঁদের সরব উপস্থিতি থাকলেও, দিনান্তে মসজিদে একবারও দেখা যায় না। নামাযের কথা বললে, এঁদের 'গ্যাস্ট্রিক, পেট ব্যথা' বেড়ে যায়। কুরবানির গরুর গলায় লাল মালা পরিয়ে মহল্লাতে চক্কর দেয়। কেউ জিজ্ঞেস না করলেও কৌশলে বলে, "দাদা, এক লাখ পঁচাত্তর হাজার টাকা দিয়ে কিনলাম। কেমন হলো?"


কুরবানি মানে ত্যাগ, ভোগ নয়


মনে রাখতে হবে, কুরবানির কবুলিয়াতের শর্ত হচ্ছে সহীহ নিয়্যত। অন্তরের খবর অবশ্যই আল্লাহ তা'আলা জানেন। এ বিষয়ে সন্দেহ থাকলে কুরবানি করার দরকার কী?
   
আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে বলেন:-

﴿ لَن يَنَالَ ٱللَّهَ لُحُومُهَا وَلَا دِمَآؤُهَا وَلَٰكِن يَنَالُهُ ٱلتَّقۡوَىٰ مِنكُمۡۚ كَذَٰلِكَ سَخَّرَهَا لَكُمۡ لِتُكَبِّرُواْ ٱللَّهَ عَلَىٰ مَا هَدَىٰكُمۡۗ وَبَشِّرِ ٱلۡمُحۡسِنِينَ ٣٧ ﴾ [الحج: ٣٧]

অর্থাৎ, আল্লাহর কাছে ওগুলোর (কুরবানির পশুর) না গোশত পৌঁছে, আর না রক্ত পৌঁছে বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া। এভাবে তিঁনি ওগুলোকে তোমাদের অধীন করে দিয়েছেন যাতে তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করতে পারো, এজন্য যে, তিঁনি তোমাদেরকে সঠিক পথ দেখিয়েছেন, কাজেই সৎকর্মশীলদেরকে তুমি সুসংবাদ দাও। [সূরা হাজ্জ:৩৭]।

কুরবানির গোশত আল্লাহ তা'আলার কাছে পৌঁছে না। মানুষের কাছেই পৌঁছাবে। মানুষই খাবে। তাই বলে, যিনি কুরবানি দিচ্ছেন, তিনি একাই সারাবছর খাবেন, আর পাশের গরিব প্রতিবেশী ঈদের দিন গোশতের জন্য দ্বারে দ্বারে ঘুরবেন, তা তো নয়। আমার প্রতিবেশীর খোঁজ রাখার নৈতিক দায়িত্ব আমারই। তাকে কেন আমার দ্বারে আসতে হবে? আমি তার দ্বারে গিয়ে দিয়ে আসলে সমস্যা কোথায়? 

আল্লাহ রাববুল ‘আলামীন বলেন-

﴿ فَكُلُواْ مِنۡهَا وَأَطۡعِمُواْ ٱلۡبَآئِسَ ٱلۡفَقِيرَ ٢٨ ﴾ [الحج: ٢٨]

‘অতঃপর তোমরা তা হতে আহার কর এবং দুঃস্থ, অভাবগ্রস্তকে আহার করাও।’ [সূরা হাজ্জ:২৮]।

একদম সাদামাটাভাবে বুঝা যাচ্ছে, যিনি কুরবানি দিবেন, তাঁর জন্য গোশত খেতে মোটেই আপত্তি নেই। খেতে যখন মহান আল্লাহ তা'আলা নিষেধ করছেন না, তখন সেটা মেনে নিতে সবাই বাধ্য। কিন্তু, 'দুঃস্থ ও অভাবগ্রস্তকে আহার করাও'- এই অংশের দিকে অনেকেরই দৃষ্টি থাকে না।

ঈদুল আযহার আগে ফ্রিজের বিক্রি বেড়ে যায়। এর কারণ, ধনাঢ্যরা কুরবানির গোশত সংরক্ষণ করতে চায়। অনেকে গর্ব করে বলেও থাকেন, "আরে, গত কুরবানির গোশত তো এই কুরবানিতেও শেষ হয়নি।" গোশত খাওয়াই যদি উদ্দেশ্য হবে, তবে কুরবানির দিন গরু যবেহ না করে, বছরের যেকোনো দিন করলেই হয়।

যারা বছরজুড়ে কুরবানির গোশত ফ্রিজিং করে খান, তাঁরা নিচের হাদিসটি দলীল হিসেবে পেশ করেন।

রাসূলুল্লাহ (সা.) কুরবানীর গোশত সম্পর্কে বলেছেন-

«كلوا وأطعموا وادخروا»

‘তোমরা নিজেরা খাও ও অন্যকে আহার করাও এবং সংরক্ষণ কর।’ [বুখারী, হাদীস নং ৫৫৬৯; সহীহ মুসলিম, হাদীস নং ১৯৭১]

হাদিসে তো সংরক্ষণের কথা বলা আছে। তাহলে, সংরক্ষণ করলে দোষ কোথায়? দোষ নেই। হাদিসে এটাও আছে, 'অন্যকে আহার করাও'- সেদিকে দৃষ্টিপাত করেছেন কি? অন্যকে আহার করানোর পরে যদি সংরক্ষণ করতে চান, তবে না বলার সুযোগ নেই।

কেউ যদি, কুরবানির সবটুকু গোশত গরিব দুঃখীর মাঝে বণ্টন করে দেন, তাতেও কিন্তু ওলামায়ে কেরামের আপত্তি নেই (অবশ্যই ইসলামের দৃষ্টিতে)। এমনকি, ওলামায়ে কেরাম এটাও বলে থাকেন, আপনার প্রতিবেশী যদি বিধর্মী হয়, তাকেও কুরবানির গোশত দিতে পারবেন।

তবে বেশিরভাগ ওলামায়ে কেরাম কুরবানির গোশতকে তিনভাগে বণ্টন করতে পরামর্শ দেন-

১। গরিব-দুঃখীদের জন্য
২। নিজের আত্মীয় স্বজনের জন্য
৩। নিজের জন্য

আমরা প্রথম দুটি ভুলে গিয়ে, তিন নম্বরটি নিয়েই বেশি মগ্ন থাকি।

হে আল্লাহ, আপনি আমাদেরকে এমন নিয়্যতে কুরবানি করার তৌফিক দান করুন, যেটা আপনার কাছে গ্রহণযোগ্য। লোক দেখানো ইবাদত থেকে হিফাজত করুন।

আমীন!

লেখা ও গবেষণা
ওয়াদুদ খান
প্রভাষক, ইংরেজি বিভাগ
সদরপুর সরকারি কলেজ, ফরিদপুর

তথ্যসূত্র
কুরআন ও হাদিসের দলীলসমুহ ইন্টারনেট থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে।




Share:

A Rainy Day

There are six seasons in Bangladesh. Rainy season (বর্ষাকাল) is one of them. Rain is very much common in the rainy season. Rain has a big appeal (আবেদন) to the poets, novelists (ঔপন্যাসিক) and lovers. A rainy day gives us some relief from monotony (একঘেয়ে/ নিরস). The farmers wait for rain as it makes the soil more cultivable (চাষযোগ্য). But excessive rain (অতি বৃষ্টি) causes untold sufferings (অবর্ণনীয় কষ্ট). The poor are the worst sufferers (সবচেয়ে ভুক্তভোগী) of a rainy day. They cannot go outside for their livelihood (জীবিকা). They are to sit idle (অলস বসে থাকতে হয়) at home.

Rain in Nature

In a rainy day, it is seen that the students, office goers, commuters (যাত্রী) have to wade through (যেতে হয়) knee-deep water (হাটু সমান পানি) to come back home as the rain causes waterlogging (জলাবদ্ধতা). Heavy rainfall (ব্যাপক বৃষ্টিপাত) is also responsible for (দায়ী) devastating landslides (মারাত্মক ভূমিধ্বস) in the hilly areas. A rainy day is very much enjoyable for the children. They enjoy bathing under the shower of rain going outside. Some kids pass their time by playing hide and seek (লুকোচুরি) or other indoor games with other kids. The poets are fond of (প্রিয়/ ভালোলাগা) watching rain. It creates romanticism and poetic feelings to compose (রচনা করা) new and newer poems. The lovers also wait for rain. It makes them nostalgic (অতীত স্মৃতিবিধুর). In short, we can say that a rainy day has both positive and negative impacts (প্রভাব) on our everyday life.

Kids Enjoying Rain





বৃষ্টির দিনে কবি ভাব
-----------------------------


মন চায়- নিয়ে বৃষ্টি
করি সৃষ্টি
অমর কবিতা আজ
কিন্তু হায়- হাতের আঙুল
করে ভুল
থামে কবিতার কাজ.....


তবুও বৃষ্টি- ঝরে অবিরাম
'থাম থাম'
বলেও হয় না লাভ
হয় মিষ্টি- কিছুক্ষণ
আলাপন
চলে আসে কবি ভাব.....


তারিখ: ২৮ আগস্ট, ২০১৬
বর্ষণ মুখর সকাল।


[বি.দ্র. যারা ছন্দ মিলিয়ে কবিতা লিখতে চেষ্টা করেন, তাদের জন্য এই কবিতায় চিন্তার খোরাক আছে। কয়েকবার পড়েন। বুঝতে পারবেন।]


Written by
Wadud Khan
Lecturer, English
Sadarpur Govt College

Share:

ক্লাস অন টেনস (Class on Tense)

আমরা বাংলায় (কিংবা অন্য কোনো ভাষায়) যে কথাই বলি না কেন- সেটা কোনো না কোনো কালের মধ্যে পড়ে। 

অতীত, বর্তমান কিংবা ভবিষ্যৎ।



‘অতীত’ কাল মানেই বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে ‘ল/ম’ থাকবে। যেমন: এসেছিল/ গিয়েছিল/ এসেছিলাম/ গিয়েছিলাম- ইত্যাদি।
‘ভবিষ্যৎ’ কাল মানেই বাংলা ক্রিয়াপদের শেষে ‘ব’ থাকবে। যেমন: যাব/ খাব/ যেতে থাকবে/ খেতে থাকবে/ খেয়ে থাকবে- ইত্যাদি।
‘ল/ম+ব’ ছাড়া যা আছে সবই 'বর্তমান' কাল। যেমন: যাই/ যাচ্ছি/ গিয়েছি/ যায়/ যাচ্ছে/ গিয়েছে- ইত্যাদি।

Class on Tense


Tense হলো বারো প্রকার। যথা:- 

  • Present indefinite tense; Past indefinite tense; Future indefinite tense
  • Present continuous tense; Past continuous tense; Future continuous tense
  • Present perfect tense; Past perfect tense; Future perfect tense
  • Present perfect continuous tense; Past perfect continuous tense; Future perfect continuous tense

নিচের বাক্যগুলো কয়েকবার পড়। দেখো- একটা বাক্য আরেকটি  বাক্য থেকে আলাদা। সূক্ষ্ম পার্থক্য আছে। এই সূক্ষ্ম পার্থক্যের জন্যে tense-এর পরিবর্তন হয়।

আমি ভাত খাই। আমি ভাত খাচ্ছি। আমি ভাত খেয়েছি। আমি আধা ঘণ্টা ধরে ভাত খাচ্ছি।
আমি ভাত খেয়েছিলাম। আমি ভাত খাচ্ছিলাম। আমি ভাত খাওয়ার পূর্বে সে এখানে আসলো। আমি আধা ঘণ্টা ধরে ভাত খাচ্ছিলাম।  
আমি ভাত খাবো। আমি ভাত খেতে থাকবো। আমি ভাত খেয়ে থাকবো। আমি দুই ঘণ্টা ধরে ভাত খেতে থাকবো।

উপরের বাক্যগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করতে হলে তোমাকে বারোটি tense- এর গঠন প্রণালী চিনবার উপায়সহ মুখস্থ করতে হবে।
এখন বারোটি tense- এর বিস্তারিত আলোচনা করছি। এই আলোচনা পড়ে আমরা উপরের বাক্যগুলো ইংরেজিতে অনুবাদ করার চেষ্টা করবো।

1. Present Indefinite Tense: কর্তা বর্তমানে কিছু করে বুঝায়। ক্রিয়াপদের শেষে ই/ য়/ ও/ এ- ইত্যাদি থাকে।

গঠনঃ  Subject + Verb-এর Present form + ...............................................

উদাহরণঃ  


  1. আমি ভাত খাই = I eat rice.
  2. সে ঘুমায় = He sleeps. (subject 3rd person singular number হলে verb-এর সাথে s/ es যোগ হয়)
  3. শিশুটি কান্না করে = The baby cries.
  4. ছেলেটি প্রতিদিন কলেজে যায় = The boy goes to college regularly.

Negative করতে গেলে- Sub + do not/ does not + Verb (1st) + ........................ হবে। 

যেমন:-

  1. আমি ভাত খাই না = I do not eat rice.
  2. সে ভাত খায় না = He does not eat rice. (subject 3rd person singular number হলে does not হয়)

2. Present Continuous Tense: কর্তা কিছু করছে (করতেছে/ করিতেছে) বুঝায়। বাংলা ক্রিয়াপদগুলো সাধারণত এমন থাকে- যাচ্ছি/ খাচ্ছি/ দেখছি/ শুনছি/ খেলছে/ ধরছে/ হাসছে/ কাঁদছে- ইত্যাদি। অর্থাৎ বর্তমানে কোনো কাজ চলছে/ চলিতেছে বুঝায়। 

গঠনঃ Subject + am/ is/ are + Verb-এর সাথে ing + ...................................
Negative হলে: ..................... am not/ is not/ are not হবে........................  

উদাহরণঃ 


  1. আমি স্কুলে যাচ্ছি = I am going to school.
  2. সে একটা বই পড়ছে = He is reading a book.
  3. তারা ভাত খাচ্ছে = They are eating rice.
  4.  আমি আজ কলেজে যাচ্ছি না = I am not going to college today.

3. Present Perfect Tense: কর্তা কিছু করেছে বুঝায়। কাজটি শেষ হয়ে গেছে কিন্তু তার ফল এখনো আছে। ক্রিয়াপদের শেষে এছ/ এছি/ এছে/ এছেন- যেমনঃ খেয়েছি/ গিয়েছি/ শুনেছি/ শুনেছে/ শুনেছেন- ইত্যাদি। সাধু ভাষায়- ইয়াছ/ ইয়াছি/ ইয়াছে/ ইয়াছেন হয়- যেমনঃ খাইয়াছি/ গিয়াছি/ শুনিয়াছি ইত্যাদি।

গঠনঃ Subject + have/ has + Verb-এর past participle + .............................
Negative হলে: ..................... have not/ has not ........................

উদাহরণঃ 


  1. আমি ভাত খেয়েছি = I have eaten rice.
  2. সে স্কুলে গিয়েছে = He has gone to school.
  3. আমি একটা চাকুরি পেয়েছি = I have got a job.

4. Present Perfect Continuous Tense: কর্তা কিছু সময় ধরে/ যাবত/ হতে/ থেকে কিছু করছে বুঝায়।

হতে/ থেকে থাকলে হয় since
আর ধরে/ যাবত থাকলে হয় for

গঠনঃ Subject + have been/ has been + Verb (ing) + .............. + since/ for + Time Period

উদাহরণঃ 


  1. সকাল থেকে বৃষ্টি হচ্ছে = It has been raining since morning.
  2.  আমি দুই ঘণ্টা ধরে তোমার জন্যে অপেক্ষা করছি = I have been waiting for you for two hours.
  3.  ছেলেরা তিন ঘণ্টা যাবত ক্রিকেট খেলছে = The boys are playing cricket for three hours.

খন উপরের Tens-গুলো গঠনসহ আবার পড়। তারপর নিচের বাক্যগুলোর ইংরেজি করো:


  1. ছেলেটি গান গায় =
  2. মেয়েটি পরীক্ষায় পাশ করেছে =
  3. আমি ঢাকা গিয়েছি =
  4. তিন ঘণ্টা ধরে  সে পুকুরে সাঁতার কাটছে =
  5. আমি একটি কবিতা লিখেছি =
  6. সে একটা বই কিনেছে =
  7. তারা এখন ব্যপারটা নিয়ে চিন্তা করছে =
  8. আমি তার সাথে কথা বলেছি =
  9. সে আমাকে একটা খুদে বার্তা পাঠিয়েছে =
  10. সে মাছ ধরে না =

5. Past Indefinite Tense: কর্তা কিছু করেছিল বুঝায়। কাজটি একেবারে শেষ হয়েছিল বুঝায় যার ফল এখন আর নেই। ক্রিয়াপদগুলো সাধারণত এমন হয়- গিয়েছিলাম/ খেয়েছিলাম/ গিয়েছিল/ খেয়েছিল- ইত্যাদি।

গঠনঃ Subject + Verb-এর past form + ..................................
Negative হলে: Subject + did not + Verb-এর present form + ....................

উদাহরণঃ 


  1. আমি ভাত খেয়েছিলাম = I ate rice.
  2. আমি ঢাকা গিয়েছিলাম = I went to Dhaka.
  3. সে আমার কাছে এসেছিল = He came to me.
  4.  আমি ঢাকা যাই নি/ নাই = I did not go to Dhaka.

6. Past Continuous Tense: কর্তা কিছু করছিল (করিতেছিল) বুঝায়। অর্থাৎ অতীতে কোনো কাজ চলছিল/ চলিতেছিল বুঝায়। যেমনঃ যাচ্ছিলাম/ খাচ্ছিলাম/ যাচ্ছিল/ খাচ্ছিল/ খেলছিল/ ধরছিল ইত্যাদি।

গঠনঃ Subject + was/ were + Verb (ing) + ...........................
Negative হলে: ................. was not/ were not ........................

উদাহরণঃ 


  1. আমি ভাত খাচ্ছিলাম = I was eating rice.
  2. সে একটা পাখি ধরছিল = He was catching a bird.
  3. আমি তোমার জন্যে অপেক্ষা করছিলাম = I was waiting for you.
  4. বৃষ্টি হচ্ছিল = It was raining.
  5. তারা ফুটবল খেলছিল = They were playing football.

7. Past Perfect Tense: অতীতে দুটি কাজ হয়েছিল। একটি কাজ আগে। অন্য কাজটি পরে হয়েছিল। যে কাজটি আগে হয়েছিল সেটি Past Perfect Tense আর যে কাজটি পরে হয়েছিল সেটি Past Indefinite Tense হবে। বাক্যের মাঝখানে বসবে before/ after. আগে/ পূর্বে বুঝালে before বসে। আর পরে বুঝালে হয় after.

Past Perfect Tense + before + Past Indefinite Tense
Past Indefinite Tense + after + Past Perfect Tense = Subjecct + had + Verb (3) +.............


উদাহরণঃ 


  1. ডাক্তার আসার পূর্বে রোগীটি মারা গেল = The patient had died + before + the doctor came.
  2. ডাক্তার আসার পরে রোগীটি মারা গেল = The patient died + after + the doctor had come.
  3. আমি যাওয়ার পরে সে এখানে আসলো = He came here + after + I had gone.

8. Past Perfect Continuous Tense: কর্তা কোনো কাজ কিছু সময় ধরে/ যাবত/ হতে/ থেকে করছিল (করিতেছিল) বুঝায়।

গঠনঃ Subject + had been + Verb (ing) + ............ since/ for + Time Period

উদাহরণঃ


  1. তিন ঘণ্টা ধরে বৃষ্টি হচ্ছিল = It had been raining for three hours.
  2. আমি সোমবার থেকে অপেক্ষা করছিলাম = I had been waiting since Monday.
  3. তারা দুই ঘণ্টা যাবত সাঁতার কাটছিল = They had been swimming for two hours.

এখন উপরের সবগুলো Tense পাঁচবার পড়ো। তারপর, নিচের বাক্যগুলোর ইংরেজি করো:- 


  1. সে তিনদিন ধরে জ্বরে ভুগছে =
  2. আমি চেষ্টা করছি =
  3. সে চাকুরি পেতে চেষ্টা করেছিল =
  4. আমি একটি পাখি দেখি =
  5. আমি ক্রিকেট খেলি না =
  6. সে বাংলা বুঝে না =
  7. আমি সেদিন কলেজে যাই নি =
  8. সে সকাল থেকে বইটি পড়ছিল =
  9. আমি পাঁচ বছর যাবত এই গ্রামে বাস করছি =
  10. আমি একটা সুন্দর স্বপ্ন দেখেছি =

9. Future Indefinite Tense: কর্তা কিছু করবে বুঝায়। যেমনঃ খাবো/ যাবো/ দেখবো/ শুনবো- ইত্যাদি।

গঠনঃ Subject + shall/ will + Verb (1st) + ......................
Negative হলে........... shall not/ will not ......................

উদাহরনঃ 


  1. আমি কলেজে যাবো = I will go to college.
  2. সে একটি কলম কিনবে = He will buy a pen.
  3. তারা ক্রিকেট খেলবে = They will play cricket.
  4. সে গান গাইবে না = He will not sing a song.

10. Future Continuous Tense : কর্তা কিছু করতে থাকবে বুঝায়। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কোনো কাজ চলতে থাকবে বুঝায়। যেমনঃ যেতে থাকবো/ খেতে থাকবো/ যেতে থাকবে/ খেতে থাকবে- ইত্যাদি। ক্রিয়াপদে সাধারণত ‘ত+ব’ থাকে।

গঠনঃ Subject + shall be/ will be + Verb (ing) + .........................
Negative হলে: .................. shall not be/ will not be ........................

উদাহরণঃ 



  1. আমি বইটি পড়তে থাকবো = I will be reading the book.
  2. সে ঢাকা যেতে থাকবে = He will be going to Dhaka.
  3. আমি তোমার জন্যে অপেক্ষা করতে থাকবো = I will be waiting for you.

11. Future Perfect Tense: কর্তা কোনো কাজ করে থাকবে বুঝায়। অর্থাৎ ভবিষ্যতে কোনো কাজ শেষ করে থাকবে বুঝায়। যেমনঃ গিয়ে থাকবো/ শুনে থাকবো/ গিয়ে থাকবে/ শুনে থাকবে/ খেয়ে থাকবে- ইত্যাদি।

গঠনঃ Subject + shall have/ will have + Verb-এর past participle + .............................

উদাহরণঃ 


  1. আমি ঢাকা পৌছে থাকবো = I will have reached Dhaka.
  2. সে পরীক্ষায় পাশ করে থাকবে = He will have passed in the exam.
  3. আমি ভাত খেয়ে থাকবো = I will have eaten rice.

12. Future Perfect Continuous Tense: কর্তা কোনো কাজ কিছু সময় ধরে/ যাবত/ হতে/ থেকে করতে থাকবে বুঝায়।

গঠনঃ Subject + shall have been/ will have been + Verb (ing) + ............ since/ for + Time Period

উদাহরণঃ 


  1. আমি তিনদিন যাবত বইটি পড়তে থাকবো = I will have been reading the book for three days.
  2. সকাল থেকে বৃষ্টি হতে থাকবে = It will have been raining since morning.

এখন, উপরের বারোটি tense কমপক্ষে দশবার পড়ো। তারপর, নিচের বাক্যগুলোর ইংরেজি করো:-  


  1.  সে আজ কলেজে যাবে না =
  2. আমি তাকে চিনি না =
  3. সে বইটা কিনেছে =
  4. আমরা আগামীকাল ফরিদপুর যাব =
  5. সে পরীক্ষায় ফেল করেছিল =
  6. সে আমাকে সাহায্য করেছিল =
  7. আমি লন্ডন গিয়ে থাকবো =
  8. সে এখানে আসার পরে আমি ঢাকা গেলাম =
  9. তারা আলোচনা করছিল =
  10. শিশুটি কান্না করছিল =
  11. ছেলেটি হাসছে =
  12. আমি একটা নদী দেখেছি =
  13. সে গত বছর থেকে চাকুরি খুঁজছে =   
  14. আমি একটি উপন্যাস লিখেছিলাম =
  15. সে মনে প্রাণে চেষ্টা করছে =

যদি না শেষ করতে পারো টেনসের খেলা 
তাহলে গ্রামারের মাঠে খাবে বারবার ঠেলা 


নিচের টেবিলটি দেখুন। সবগুলো tense একসাথে উদাহরণসহ দেয়া হলো:- 



Name of Tense

Structure

Example

1. Present Indefinite Tense

Subject + Verb (present form) + Object/ Extention

He goes to college.

2. Present Continuous Tense

Subject + am/ is/ are + Verb (ing) + Object/ Extention

I am eating rice.

3. Present Perfect Tense

Subject + have/ has + Verb (past participe) + Object/ Extention

Huraira has finished his work.

4. Present Perfect Continuous Tense

Subject + have been/ has been + Verb (ing) + Object/ Extention + since/ for + Time Period

It has been raining since morning.

5. Past Indefinite Tens

Subject + Verb (past form) + Object/ Extention

He went to college.

6. Past Continuous Tense

Subject + was/ were + Verb (ing) + Object/ Extention

I was eating rice.

7. Past Perfect Tense

Subject + had + Verb (past participe) + Object/ Extention

Huraira had finished his work.

8. Past Perfect Continuous Tense

Subject + had been + Verb (ing) + Object/ Extention + since/ for + Time Period

It had been raining since morning.

9. Future Indefinite Tens

Subject + shall/ will + Verb (present form) + Object/ Extention

He will go to college.

10. Future Continuous Tense

Subject + shall be/ will be + Verb (ing) + Object/ Extention

I shall be eating rice.

11. Future Perfect Tense

Subject + shall have/ will have + Verb (past participe) + Object/ Extention

Huraira will have finished his work.

12. Future Perfect Continuous Tense

Subject + shall have been/ will have been + Verb (ing) + Object/ Extention + since/ for + Time Period

It will have been raining since morning.



Poet & Novelist

Share:

Popular Posts

Recent Posts